☆ আনাস মাদানী ইবলিসের প্রধান সেনাপতি ☆

আনাস মাদানী একজন মহান ব্যক্তি !
তিনি হকের আতঙ্ক বাতিলের বন্ধু। মহামান্য ইবলিসের প্রধান সেনাপতি।

যেখানেই হকের আওয়াজ উঠে, সেখানেই তিনি জ্বীনের মতো হাজির হয়ে যান। তাগুতের প্রতি তার চরম ভালোবাসা। এটা তার অন্যতম বৈশিষ্ট্য।

তার নামের কোনো শেষ নেই। কেউ তাকে “আনাস মাদারী” বলে ডাকে। আবার কেউ তাকে “চিটিং আনাস” বলে ডাকে। যে যাই বলে ডাকুক না কেন, সে নিজেকে বিশাল বড় ময়লানা হিসেবে পরিচয় দিতেই ভালোবাসে।

ফেসবুকে তার অনেক ভালো কাজের ছবি রয়েছে। তার মধ্যে একটি হলো নিজের মেশিন নিজেই চুলকানোর কাজ। সাদা ধুতি থুক্কু লুঙ্গি পড়া অবস্থায় সে তার মেশিন মনোযোগ দিয়ে চুলকাচ্ছিল, এমন সময় একজন তার এই ভালো কাজের ছবি তুলে ফেসবুকে আপলোড দেন। মুরব্বিদের ভাষায় যাকে বলা হয় নেটে ছাইড়া দেওয়া।

তিনি অত্যন্ত দক্ষ ষড়যন্ত্র কারী, মাথা ভর্তি চক্রান্ত ও জিলাপীর প্যাচ। এজন্যই জ্বীন ভুতের পাশাপাশি মানুষেরাও তাকে খুব ভালোবাসে।

এক ভাইকে জিজ্ঞেস করেছিলাম,
আপনি আনাস মাদানীকে সামনে পেলে কিভাবে শুভেচ্ছা জানাবেন….? ভাইটির বক্তব্য ছিল নিম্নরূপ…..

“আনাস মাদানীকে সামনে পেলে ১০ টাকা পিস গোলাপ ফুল নয় বরং ৬০০ টাকা জোড়া বাটা কোম্পানির জুতার মালা পরিয়ে শুভেচ্ছা জানাবো।”

আহ ভাইটির কি ভালোবাসা।

এক বোনকে জিজ্ঞেস করেছিলাম,
আনাস মাদানীকে স্বামী হিসেবে পেলে কি করবেন..? বোনটির বক্তব্য ছিল নিম্নরূপ…

” তাকে স্বামী হিসেবে পেলে,
আমি আবুল চাচার গরুর দড়ি গলায় দিয়ে মতিন চাচার আমগাছে ঝুলে যাবো”।

আহ বোনটির কত ভালোবাসা । আনাসের জন্য মরতেও রাজি।

সব কিছু মিলিয়ে তিনি একজন মহান ব্যক্তি।
এই মহান ব্যক্তি সম্পর্কে আপনার অনুভূতি লিখে যেতে ভুলবেন না।

কপি- ইবনে মোস্তফা

আনাস মাদানী

লকডাউন ও ঈদের নামায

লকডাউন : ঈদের সালাত একাকি নয়, বরং জামাতে বাসায় আদায় করার উপায় : ইফতা বিভাগ, দারুল উলুম দেওবন্দ – Barak Times
https://baraktimes.in/?p=773

Watch “ফেসবুকে ইসলাম নিয়ে কটুক্তি | পুলিশে মামলা | ভাঙ্গা, নন্দপুর, বদরপুর | করিমগঞ্জ ।” on YouTube

☆ বিভেদ নয়, ঐক্য চাই ☆

বিশ্ব মানবতা আজ বিপন্ন! বিপন্ন ‘মানব সভ্যতা’ ও। সভ্যতার অগ্রগতির নামে সর্বত্র বিরাজমান ‘অ-সভ্যতা’। চারিদিকে সেক্যুলারিজমের জয় জয় কার ।সেকুলারদের দৃষ্টিতে মানব সভ্যতার উন্নতির পথে ধর্ম যেন মহা অন্তরায়। ধর্মের বাঁধন হতে মুক্ত হতে পারলেই যেন পাওয়া যাবে বাঁচার পূর্ণ স্বাদ,
অথচ ধর্মের আগমন মানবতাকে পূর্ণতা দান করার লক্ষ্যে ,–
ধর্মই শেখায় সঠিক ভাবে বাঁচতে ও বাঁচাতে। সম্প্রীতি ও সহিষ্ণুতার পাঠ ও আমরা ধর্মের কাছ থেকে পাই। কোন ও ধর্ম কখনও সন্ত্রাসের কথা বলে না। সমাজে অশান্তির বাতাবরণ তৈরি করার শিক্ষা দেয় না;–
আজ আমাদের বৃহত্তর সমাজে সহিষ্ণুতার পাঠ নেই। নেই কোন সম্প্রীতি ও সৌহার্দ্যের বার্তা।
নিজ সমাজ বা জাতি ভিন্ন দেশের মানুষ আমাদের চারপাশে বাস করছে, তাদেরকে জানা-বোঝার আগ্রহ ও আমাদের মধ্যে পরিলক্ষিত হয়না। গড়ে ওঠে না কোনো যোগসূত্র,ধীরে ধীরে এই শূন্যতাটা বাড়তেই থাকে। যে কোনো ইস্যু নিয়ে তৈরি হয় ভুল বোঝাবুঝি তাতে আবার ঘৃতাহুতি দিয়ে যায় এক শ্রেণীর রাজনৈতিক নেতারা, মুহূর্তে সৃষ্টি হয়ে যায় দাঙ্গা কালীন পরিস্থিতি,, কোনও কোন ক্ষেত্রে তা ভয়াবহ আকার ধারণ করে।আর বলি হয় নিরীহ মানুষ আর তাদের লাশের সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠতে থাকে, আরো উপরে উঠতে থাকে কথিত নেতারা,,”””এই হচ্ছে আমাদের আজকের ডিজিটাল ভারত”””
দেশ ও দেশের এহেন পরিস্থিতিতে মুসলিম জাতি যেন ভাবলেশহীন। নববী আদর্শ
ভুলে আজ তারা ইউরোপিয়ান আদর্শে আদর্শীত,,
তাই আমি আমার ক্ষুদ্র জ্ঞান দ্বারা একটি কথা বলা সমাজের কাছে জরুরী মনে করি, যে মুসলিম সমাজের সর্বপ্রথম করনি হলো,সমস্ত অপ্রাসঙ্গিক মতানৈক্য,বিবাদ ইত্যাদি ভুলে এক ছাতার তলায় এসে দেশের অন্যান্য সম্প্রদায়ের শান্তিকামী মানুষের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে যাবতীয় অশুভ ও অপশক্তির মোকাবেলা করা।আর এক ছাতার তলায় আসতে হলেই যে নিজেদের সমস্ত আদর্শ ও বিশ্বাসের জলাঞ্জলি দিতে হবে বা অন্যের আদর্শে প্রবাহিত হতে হবে এমনটা মনে করার কোন হেতু নেই,,সবাই স্ব স্ব আদর্শের উপর অটল থেকেও এমনটা সম্ভব ।।

☆এই সেই লকডাউন, যা ইসলামের আদি যুগে ও পালন করা হয়েছিল ☆

লাফাশাইল নিউজ |মুহাম্মদ আব্দুল ওয়ারিস |লাফাশাইল |১৯মে :
_যে ভাবে হু হু করে কভিড19 এর আক্রমণ বাড়ছে,তেমনি ভাবে_ _সতর্কীকরণ ও জনসমক্ষে আসছে। সরকার ,উলামা ও সমাজসেবী সবাই_ _মানবজাতিকে এই মহামারি থেকে নাজাতের পরামর্শ ও ফরমান জারি করছেন,যা নতশীরে মান্য করা কর্তব্য_ ।
_মুসলিম জনগনের কাছে আমার বিনম্র আবেদন- পবিত্র রমজান মাস শেষ_ _প্রায়,আল্লাহ পাক বিশ্ব ব্যাপী মহামারীর মাঝে আমাদেরে জীবিত রেখেছেন,আগামী_ _দিনে রমজান ভাগ্যে আছে কি না,তা অদৃশ্য ।তাই,এই শুভক্ষণে এই মাসের মহিমা আর মাগফেরাত নিয়ে_ _আল্লাহর নৈকট্য যেন আমরা লাভ করি,অসহায়দের পাশে দাঁড়াই।জিকির আর_ _তেলাওতের মাধ্যমে অন্তরকে আলোকিত করি।আর প্রতিজ্ঞা করি যেন আগামী দিনে আল্লাহর বিধানের_ _বাইরে একটি ক্বদম না রাখি।

বিশ্বনন্দিত দেওবন্দ মাদ্রাসার শায়খুল হাদিস আর নেই । শোকে মুহ্যমান নদওয়াতুত তামীর ।

☆বিশ্বনন্দিত দেওবন্দ মাদ্রাসার শায়খুল হাদিস আল্লামা মুফতি সাঈদ আহমদ পালনপুরী আর নেই ☆ লাফাশাইল নিউজ | মুহাম্মদ আব্দুল ওয়ারিস, লাফাশাইল ১৯ মে : বিশ্বনন্দিত মাদ্রাসা দারুল উলুম দেওবন্দের প্রবীণ শিক্ষক ও শায়খুল হাদিস আল্লামা মুফতি সাঈদ আহমদ পালনপুরী ইন্তেকাল করেছেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।

আল্লামা মুফতি সাঈদ আহমদ পালনপুরীর প্রিয়তম ছাত্র ও খাদেম মুফতি উমর ফারুক সন্দিপী আওয়ার ইসলামকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, মুম্বাইয়ের একটি হাসপাতালে আজ মঙ্গলবার সকাল ৭টায় তিনি ইন্তেকাল করেছেন । দারুল উলুম দেওবন্দের সদরুল মুদাররিস ও প্রায় একযুগ ধরে বুখারি শরিফের দরস দানকারী( পাঠদানকারী) উস্তাযুল আসাতেযা শাইখুল হাদিস মুফতী সাঈদ আহমদ পালনপুরীর ইন্তেকালে শোকাহত বিশ্বের সব আলেম উলামা ভক্তবৃন্দ।

মুফতি সাঈদ আহমদ পালনপুরী গত ১৪ মে হটাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে মুম্বাইয়ের একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে বার্ধক্য জনীত কারণে শারীরিক অবস্থার আরো অবনতি হলে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র [আইসিউতে] স্থানান্তর করা হয়। আজ তিনি সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন।

মুফতি সাঈদ আহমদ পালনপুরীর রুহের মাগফেরাত কামনায় সকলের কাছে বিশেষ দু’আর আবেদন করেছেন মুফতি ওমর ফারুক সন্ধিপী।
পালনপুরীর ইন্তেকালে গোটা বিশ্বের সহিত উত্তর পূর্ব ভারত এমারতে শরয়ীয়াহ ও নদওয়াতুত তামীর ও গভীর শোক প্রকাশ করেছে । উনার মৃত্যুতে ইসলামী দুনিয়ার এক অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে । যা কখনো পূরণ হবার নয় । এক যৌথ বিবৃতিতে উত্তর পূর্ব ভারতের আমীরে শরীয়ত মাওলানা ইউসুফ আলী সাহেব, নাইবে আমীরে শরীয়ত মাওলানা বদরুল হক এমনী সাহেব, সাধারণ সম্পাদক মাওলানা আতাউর রহমান মাঝারভুইয়া সাহেব, সম্পাদক মাওলানা ফরীদুদ্দীন আহমদ চৌধুরী সাহেব প্রমুখ হযরত পালনপুরীর বিদেহী আত্মার মাগফেরাত তথা মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীনের নিকট উচ্চাসন কামনা করে শোকসন্তপ্ত পরিবার- পরিজনদের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেন । কেন্দ্রীয় নদওয়ার কার্যালয় সম্পাদক মাওলানা নয়ীমুদ্দীন চৌধুরী এক বার্তায় এ খবর জানিয়েছেন ।

প্রেসিডেন্ট উমর (রাঃ) এর ঈদ শপিং ।

ঈদের আগের দিন প্রেসিডেন্ট উমরের (রা) স্ত্রী নিজ স্বামীকে বললেন, ‘আমাদের জন্য ঈদের নতুন কাপড় না হলেও চলবে, কিন্তু ছোট বাচ্চাটি ঈদের নতুন কাপড়ের জন্য কাঁদছে’।

আরব জাহানের শাসক প্রেসিডেন্ট উমর (রা) বললেন, ‘আমার তো নতুন কাপড় কেনার সামর্থ্য নেই’।

পরে প্রেসিডেন্ট উমর (রা) তার অর্থমন্ত্রী আবু উবাইদা (রা) কে এক মাসের অগ্রিম বেতন দেয়ার জন্য চিঠি পাঠালেন।

সমগ্র মুসলিম জাহানের প্রেসিডেন্ট যিনি, যিনি সেই সময় প্রায় অর্ধেক পৃথিবী শাসন করছেন, তাঁর এ ধরণের চিঠি পেয়ে আবু উবাইদার (রা) চোখে পানি এসে গেল। উম্মতে আমীন আবু উবাইদা (রা) বাহককে টাকা না দিয়ে চিঠির উত্তরে লিখলেন, ‘আমীরুল মুমিনীন! অগ্রিম বেতন বরাদ্দের জন্য দুটি বিষয়ে আপনাকে ফয়সালা দিতে হবে।

প্রথমত, আগামী মাস পর্যন্ত আপনি বেঁচে থাকবেন কি না?
দ্বিতীয়ত, বেঁচে থাকলেও দেশের জনসাধারণ আপনাকে সেই মেয়াদ পর্যন্ত খিলাফতের দায়িত্বে বহাল রাখবে কিনা?’

চিঠি পাঠ করে প্রেসিডেন্ট উমর (রা) কোন প্রতি উত্তর তো করলেনই না, বরং এত কেঁদেছেন যে তাঁর চোখের পানিতে দাঁড়ি ভিজে গেলো। আর হাত তুলে আবু উবাইদার (রা) জন্য দোয়া করলেন- একজন যোগ্য অর্থমন্ত্রী নির্বাচিত করতে পেরেছেন ভেবে।
আলহামদুলিল্লাহ এটাই ইসলাম।
আলহামদুলিল্লাহ

Design a site like this with WordPress.com
Get started